নেট-মিটারিং প্রযুক্তির কার্যপ্রণালী
• উৎপাদিত বিদ্যুতের ব্যবহার: সোলার প্যানেলের মাধ্যমে উৎপাদিত বিদ্যুৎ প্রথমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে ব্যবহার করা হয়।
• উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে সরবরাহ: অভ্যন্তরীণ চাহিদার বেশি বিদ্যুৎ হলে তা জাতীয় গ্রিডে স্থানান্তর করা হয়।
• বিদ্যুৎ গ্রিড থেকে চাহিদা মেটানো: যদি কখনো সোলার সিস্টেম পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে, তখন জাতীয় গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ নেওয়া হয়।
• মিটারিং ব্যবস্থা: ডুয়াল-ডিরেকশন মিটারিং প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদিত ও ব্যবহারকৃত বিদ্যুতের হিসাব রাখা হয়।
প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
• ডুয়াল-মিটারিং সিস্টেম: বিদ্যুৎ গ্রহণ এবং সরবরাহের হিসাব রাখতে উন্নত মিটারিং প্রযুক্তি।
• রিমোট মনিটরিং: বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবহারের ডেটা দূর থেকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য আধুনিক সফটওয়্যার সংযোগ।
• স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা: গ্রিড এবং সোলার সিস্টেমের মধ্যে বিদ্যুৎ স্থানান্তর স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা।
নেট-মিটারিং স্থাপনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া
• গ্রিড সংযোগের জন্য আবেদন: স্থানীয় বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কাছে নেট-মিটারিং সংযোগের অনুমোদন।
• প্রযুক্তি সেটআপ: ডুয়াল-মিটার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম স্থাপন।
• আইন ও নীতিমালা মেনে চলা: সরকার নির্ধারিত নেট-মিটারিং নীতিমালা অনুসরণ।
• ট্যারিফ চুক্তি: বিদ্যুৎ বিক্রয়ের জন্য নির্ধারিত ট্যারিফ চুক্তি করা।
নেট-মিটারিং কনফিগারেশন "সবুজ শিক্ষাঙ্গন" উদ্যোগের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য যা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী এবং পরিবেশ সচেতন করে তোলে।